দীর্ঘ ৫৩ দিন পর আজ শুক্রবার গণমাধ্যমের কর্মীদের সামনে এসেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সংবাদ সম্মেলনে তিনি ৩১০০’র বেশি শব্দের একটি লিখিত বক্তৃতা পড়েছেন। কিন্তু এই দীর্ঘ বক্তব্যে নতুন তেমন কিছু উঠে আসেনি। তবে মধ্যবর্তী নির্বাচনের পুরোনো দাবির পাশাপাশি বর্তমান সংকট সমাধানের লক্ষ্যে আরও কিছু দাবি তুলে ধরেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে নতুন তেমন কিছু ও আন্দোলনের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কিছু না থাকায় অনেকের মধ্যে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, হঠাৎ কেন এই সংবাদ সম্মেলন?
বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেন, এই সংবাদ সম্মেলন ডাকার পেছনে সম্ভাব্য তিনটি কারণ থাকতে পারে। সেগুলো হলো-বিএনপি কেন আন্দোলন করছে, তা সরকার এবং জনগণকে আবার স্মরণ করিয়ে দেওয়া; সমালোচনার মুখে আন্দোলন-সহিংসতা নিয়ে আওয়ামী লীগের অতীত তুলে আনা; এ ছাড়া দীর্ঘদিন থেকে খালেদা জিয়াকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি, এর মধ্যে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। তিনি যে সুস্থ আছেন, দৃঢ় আছেন, কাজ করছেন, এ বার্তাটি দেওয়াও একটি উদ্দেশ্য হতে পারে। ওই নেতা বলেন, তিনিও দলের চেয়ারপারসনের বক্তব্যে নতুন কিছু পাননি। অসহযোগ দেওয়ার একটা আলোচনা চলছিল। অনেকে ধারণা করেছিলেন নতুন কর্মসূচি আসবে, তা আসেনি।
খালেদা জিয়ার দীর্ঘ বক্তৃতায় দেখা যায়, তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বা এ ধরনের একটি পদ্ধতি পুনর্বহাল, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর অবস্থান, গুম-খুন, বিএনপি জোটের হরতাল-অবরোধের মধ্যে নাশকতা এবং আওয়ামী লীগের অতীত আন্দোলন ও সে সময়ের নাশকতা, সংলাপ; এসব বিষয়ের ওপরই গুরুত্ব দিয়েছেন।
গত ৬ জানুয়ারি আন্দোলন শুরু হওয়ার পর থেকে দল এবং জোটের নিয়মিত বিবৃতিতে এ বিষয়গুলো প্রায় প্রতিনিয়তই উঠে এসেছে।দীর্ঘ ৫৩ দিন পর আজ শুক্রবার গণমাধ্যমের কর্মীদের সামনে এসেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সংবাদ সম্মেলনে তিনি ৩১০০’র বেশি শব্দের একটি লিখিত বক্তৃতা পড়েছেন। কিন্তু এই দীর্ঘ বক্তব্যে নতুন তেমন কিছু উঠে আসেনি। তবে মধ্যবর্তী নির্বাচনের পুরোনো দাবির পাশাপাশি বর্তমান সংকট সমাধানের লক্ষ্যে আরও কিছু দাবি তুলে ধরেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে নতুন তেমন কিছু ও আন্দোলনের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কিছু না থাকায় অনেকের মধ্যে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, হঠাৎ কেন এই সংবাদ সম্মেলন?
বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেন, এই সংবাদ সম্মেলন ডাকার পেছনে সম্ভাব্য তিনটি কারণ থাকতে পারে। সেগুলো হলো-বিএনপি কেন আন্দোলন করছে, তা সরকার এবং জনগণকে আবার স্মরণ করিয়ে দেওয়া; সমালোচনার মুখে আন্দোলন-সহিংসতা নিয়ে আওয়ামী লীগের অতীত তুলে আনা; এ ছাড়া দীর্ঘদিন থেকে খালেদা জিয়াকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি, এর মধ্যে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। তিনি যে সুস্থ আছেন, দৃঢ় আছেন, কাজ করছেন, এ বার্তাটি দেওয়াও একটি উদ্দেশ্য হতে পারে। ওই নেতা বলেন, তিনিও দলের চেয়ারপারসনের বক্তব্যে নতুন কিছু পাননি। অসহযোগ দেওয়ার একটা আলোচনা চলছিল। অনেকে ধারণা করেছিলেন নতুন কর্মসূচি আসবে, তা আসেনি।
খালেদা জিয়ার দীর্ঘ বক্তৃতায় দেখা যায়, তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বা এ ধরনের একটি পদ্ধতি পুনর্বহাল, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর অবস্থান, গুম-খুন, বিএনপি জোটের হরতাল-অবরোধের মধ্যে নাশকতা এবং আওয়ামী লীগের অতীত আন্দোলন ও সে সময়ের নাশকতা, সংলাপ; এসব বিষয়ের ওপরই গুরুত্ব দিয়েছেন।
গত ৬ জানুয়ারি আন্দোলন শুরু হওয়ার পর থেকে দল এবং জোটের নিয়মিত বিবৃতিতে এ বিষয়গুলো প্রায় প্রতিনিয়তই উঠে এসেছে।
Leave a Reply